Menu

প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা, Unique Best 10 points


প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা : সদ্য সমাপ্ত প্যারিসে অনুষ্ঠিত ২০২৪ সালের গ্রীষ্ম অলিম্পিক সম্বন্ধে একটি প্রবন্ধ রচনা এখানে সংযুক্ত হলো।

প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪ প্রবন্ধ রচনা, বাংলা রচনা


ভূমিকা

ইতিহাসের অন্যতম ঐতিহ্যের নাম হল অলিম্পিক। গ্রিসের মাটিতে অলিম্পিকের জন্ম হলেও, জিউস দেবতার আশীর্বাদ বর্তমানে পাঁচটি মহাদেশের উপরে সমানভাবেই বর্ষিত হয়। যুদ্ধ কিংবা মহামারী—বহুবার নানা কারণে প্রতিযোগিতার আয়োজন সাময়িক ব্যাহত হলেও থেমে থাকেনি অলিম্পিক গেমস। আজও তার ঔজ্জ্বল্য, বিক্রম ও ঐতিহ্য নিয়ে চলেছে ম্যারাথন দৌড়ে। 

অলিম্পিকের ইতিহাস

৭৭৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে গ্রিসের অলিম্পিয়াতে সর্বপ্রথম অলিম্পিক গেমস অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি অলিম্পিক গেমসের মধ্যে থাকত চার বছরের ব্যবধান। সেই সময় খেলাটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল এলিসের অলিম্পিয়া অরণ্য উপত্যকায়। সেখানে গ্রিকরা সর্বদেবতার উর্ধ্বে যিনি, সেই জিউসের মন্দির ও মূর্তি স্থাপন করলেন। পৃথিবীর অত্যাশ্চার্য এক মন্দির এখানেই স্থাপন করা হয়েছিল, যা সোনা ও হাতির দাঁত দিয়ে তৈরি, তৈরি করেছিলেন ভাস্কর ফিডাস। অনেক পণ্ডিতই মনে করেন ৭৭৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রথম অলিম্পিক শুরু হয়নি। যদিও বলা যায় পিসা এবং এলিসে শান্তি রক্ষার চুক্তির পর থেকে প্রতি চার বছর অন্তর এই খেলা চলতে থাকে। টর্চ রিলেও এই সময় থেকেই শুরু হয়।

তখনকার নিয়ম অনুযায়ী যাঁরা জিততেন, তাঁদের জিউসের মন্দিরের পিছনে বেড়ে ওঠা অলিভ গাছের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করা হত। এক খ্যাতনামা কবির লেখা গান ও বাঁশি সহযোগে উৎসাহীদের সঙ্গে সেই মন্দির পরিক্রমণ করতে হত। ঐতিহ্য এবং মিথ অনুসারে ঐ অলিভ গাছটি রোপণ করেছিলেন হারকিউলিস।

রাজত্ব, রাজনীতি এবং অধিকারের খেলায় বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল অলিম্পিক গেমস। ৭৭৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দ থেকে ৩৭৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রতি চার বছর অন্তর এই খেলা হত। আধুনিক অলিম্পিক শুরু হয় রবিবার, ২৪ মার্চ, ১৮৯৬ সালে। শুরু হয় গ্রিসের এথেন্সে। প্রথম দৌড়ে জয়ী হয়েছিলেন, একজন কলেজ ছাত্র আমেরিকার জেমস্ কনোলি। কসটিস প্যালামাস অলিম্পিক স্তোত্র রচনা করেন। গ্রিসের বিখ্যাত ও জনপ্রিয় কবি ইনি। আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি ১৯৫৭ সাল থেকে স্তোত্রটিকে ‘অফিসিয়াল অলিম্পিক অ্যান্থেম‘ হিসাবে মান্যতা দেওয়া হয়। যা আজও চলছে।

অলিম্পিকের বিভিন্ন গেমস

প্রথমে বলা দরকার অলিম্পিক গেমস দুরকম সময়ে হয়। গ্রীষ্মকালে অথবা শীতকালে। প্রতি অলিম্পিকের বিভিন্ন গেমস লিপিয়ার বছরে অর্থাৎ চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়। [ক] শীতকালে ‘আইস’ এবং ‘স্নো’-কে কেন্দ্র করে নানা রকমের খেলা হয়। [খ] প্যারা-অলিম্পিক গেমস তাঁদের জন্য, যাঁরা শারীরিকভাবে পূর্ণ নন অর্থাৎ প্রতিবন্ধীদের জন্য। [গ] ‘ইয়ুথ অলিম্পিক গেমস’ শুধুমাত্র টিনেজারদের জন্য।

আরো পড়ুন-  টোকিও অলিম্পিক ২০২০ PDF - সহজ বাংলা রচনা

IOC অর্থাৎ International Olympic Committee কোন দেশে এবং কী কী খেলা হবে তা নির্দেশ দেন বা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। মোট ২৮টি খেলা ও প্রায় ৩০০টি ইভেন্ট থাকে প্রতি অলিম্পিকে। এটি গ্রীষ্মকালের অলিম্পিকে হয়। শীতকালে ১৫ রকমের খেলা হয়। কখনও সংখ্যার অল্প-বিস্তর পার্থক্য দেখা যায়। রেস্লিং, বেসবল, সফ্টবল, রাগবি, গল্ফ, হকি, ফুটবল, বক্সিং, সুইমিং, সাইক্লিং, জিমন্যাস্ট, শ্যুটিং, টেনিস, ম্যারাথন, দৌড়, ভারোত্তলন, জ্যাভেলিন থ্রো প্রভৃতি নানারকমের খেলা হয়ে থাকে।

অলিম্পিকের পতাকা ও প্রতীক

অলিম্পিকের লোগোতে পাঁচটি রিং একে অপরের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। পাঁচটি বৃত্ত পাঁচ মহাদেশ—আমেরিকা, আফ্রিকা, এশিয়া, ওশিয়ানিয়া ও ইউরোপ-এর প্রতীক। এবং তাদের সহাবস্থান, ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতীক। ১৯১৪ সালে বানানো হলেও ১৯২০ সালে গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে বেলজিয়ামে ওড়ানো হয়। অলিম্পিকের উদ্দেশ্য—দ্রুত, উচ্চ ও শক্তিশালী প্রমাণ করা। 

প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪-এ অংশগ্রহণকারী দেশ

২০২৪ সালে ফ্রান্সের প্যারিসে ২৪ জুলাই থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত গ্রীষ্ম অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রতি চার বছর অন্তর অনুষ্ঠিত অলিম্পিক গেমসে যে সব দেশ অংশগ্রহণ করে থাকে, তাদের মধ্যে ২০৪টি দেশের অন্তত একজন করে প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের দক্ষতা প্রমাণ করেছেন। আফ্রিকা থেকে ৫৪টি দেশ, ইউরোপ থেকে ৪৮টি দেশ, এশিয়া থেকে ৪৪টি দেশ, আমেরিকা (উ.+দ.) থেকে ৪১টি দেশ এবং ওশিয়ানিয়া থেকে ১৭টি দেশের প্রতিযোগীরা এই প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন। সেগুলি হল–আফগানিস্তান, আলবানিয়া, আমেরিকান সামোয়া, আঙ্গোলা, আমেনিয়া, অস্ট্রেলিয়া, বেহামাস, বাহরিন, বেনিন, ভুটান, ব্রুনেই, বুরকিনা ফাসো, কলম্বিয়া, কোস্টারিকা, সাইপ্রাস, ফিজি, জর্জিয়া, ভারত, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান , ভুটান প্রভৃতি দেশ।

পদক তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা, দ্বিতীয় স্থানে চিন এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র জাপান।

অলিম্পিকে ভারতের সামগ্রিক স্থান

২০২৪ সাল পর্যন্ত তেত্রিশ বছর টানা অলিম্পিক অনুষ্ঠিত হয়েছে। চার বছরের ব্যবধানে অনুষ্ঠিত এই খেলায় ভারতবর্ষ প্রতি বছরই অংশগ্রহণ করেছে, তেমন নয়। তবে অংশগ্রহণে সফলতা এসেছে বারবার। ভারত বারবার ‘জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন’ লাভ করে ফিরে এসেছে।

[ক] ১৮৯৬ সালে অংশগ্রহণ করেনি।

[খ] ১৯০০ সালে নরম্যান প্রিচার্ড দুটি রৌপ্য পদক জিতেছেন।

[গ] ১৯০৪-১৯১৬ সাল পর্যন্ত ভারতবর্ষ অংশগ্রহণ করেনি। ১৯১৬ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের জন্য বন্ধ ছিল খেলা।

আরো পড়ুন-  ফুটবল বিশ্বকাপ ২০২২ প্রবন্ধ রচনা PDF

[ঘ] ১৯২০ ও ১৯২৪ সালে জয়ী হতে পারেনি ভারত।

[ঙ] নবম, দশম ও একাদশ অলিম্পিক গেমসে, হকি খেলায় স্বর্ণপদক জিতেছে ভারত ১৯২৮, ১৯৩২, ১৯৩৬ সালে।

[চ] ১৯৪৮ ও ১৯৫২ সালে হকিতে স্বর্ণপদক এবং ১৯৫২ সালে মল্লযুদ্ধে একটি ব্রোঞ্জ পদক।

[ছ] ১৯৬০ সালে একটি রৌপ্যপদক ও ১৯৬৪ সালে হকিতে স্বর্ণপদক।

[জ] ১৯৬৮ সালে হকিতে ব্রোঞ্জ মেডেল এবং ১৯৭২ সালেও তাই।

[ঝ] একুশ নম্বর অলিম্পিকে ১৯৭৬ সালে হকিতে সপ্তম স্থানে ছিল ভারত, কিন্তু কোনো পদক জিততে পারেনি।

[ঞ] হকিতে সোনার পদক ১৯৮০ সালে।

[ট] ১৯৮৪ সালে হকিতে পঞ্চম স্থান। পদক প্রাপ্তি নেই।

[ঠ] ১৯৮৮ সালে হকিতে ষষ্ঠ স্থান। পদক প্রাপ্তি নেই।

[ড] ১৯৯২ সালেও নেই।

[ঢ] ১৯৯৬ সালে লন টেনিসে লিয়েন্ডার পেজ ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন।

[ণ] ২০০০ সালে কারনাম মালেশ্বরী ব্রোঞ্জ পদক জিতেছেন।

[ত] ২০০৪ সালে শ্যুটিং-এ রাজ্যবর্ধন সিং রৌপ্য পদক জিতেছেন।

[থ] ২০০৮ সালে উনত্রিশতম অলিম্পিক গেমসে অভিনব বিন্দ্রা রাইফেল শ্যুটিং-এ স্বর্ণপদক পেয়েছেন।

[দ] ২০১২ সালে লন্ডন অলিম্পিকে ছ’টি পদক এনেছে ভারতবর্ষ।

[ধ] ২০১৬ সালে রিও অলিম্পিকে ভারত ১টি রূপো ও ১টি ব্রোঞ্জ জিতেছিল।

[ন] ২০২০ সালের টোকিও অলিম্পিক হলো এখনো পর্যন্ত ভারতের সবথেকে সফলতম অলিম্পিক। সেইবছর ১টি সোনা, ২টি রুপো ও ৪টি ব্রোঞ্জের পদক জিতে ভারত পদক তালিকায় ৪৮ নম্বরে শেষ করে।

ভারতের পদকজয়ী ২০২৪

প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪-এ ভারত

প্রাক্তন অলিম্পিক পদকজয়ী শ্যুটার অভিনব বিন্দ্রার মশাল র‍্যালির মধ্যে দিয়ে এবারের গ্রীষ্ম অলিম্পিকে ভারতের পদযাত্রা শুরু হয়। এবারের অলিম্পিকে ১১৭ জন প্রতিযোগী ভারতের হয়ে অংশগ্রহণ করেছিল। পদকের নিরিখে টোকিও অলিম্পিকের থেকে পিছিয়ে থেকেও এবারের অলিম্পিক ভারতকে অনেককিছু দিয়েছে। সার্বিক সফলতার বিচারে নিশ্চয়ই তার সদর্থক দিক রয়েছে। যেমন, বহুবছর পর ভারতীয় হকি টিম এবারে ব্রোঞ্জ পদক লাভ করেছে।

গতবারের চ্যাম্পিয়ন নীরজ চোপড়া এইবছর জ্যাভেলিন থ্রো-তে রুপো জিতিয়েছেন। ব্যাক্তিগত ইভেন্টে বোধহয় এখনো পর্যন্ত তিনিই সফলতম ভারতীয় প্রতিযোগী। বরাবরের মতো শ্যুটিং-এ এবারে তিনটি ব্রোঞ্জের পদক এসেছে, যা ভারতীয় প্রতিযোগীদের দীর্ঘ অধ্যবসায়ের ফল। শ্যুটার মনু ভাকের ব্যাক্তিগতভাবে দুটি ব্রোঞ্জের পদক লাভ করেছেন। রেস্লিং-এ ব্রোঞ্জ এনেছেন কুস্তিবীর আমন শেহরাওয়াত। দুর্ভাগ্যবশত বিনেশ ফোগাত ফাইনাল খেলার আগে অযোগ্য ঘোষিত হয়েছেন, ফলে একটি নিশ্চিত পদক থেকে ভারত বঞ্চিত হয়েছে।

সবথেকে আশাহত করেছে ভারতের তীরন্দাজি দল। তাছাড়া ব্যাডমিন্টনেও পিভি সিন্ধু আশানুরূপ ফল করেননি। ব্যাডমিন্টনে লক্ষ্য সেন আশা জাগিয়েও পদক আনতে পারেননি, তেমনই পারেননি গতবারের ভারোত্তলক চ্যাম্পিয়ন মীরাবাই চানু।  শেষোক্ত দুজন চতুর্থ স্থানে শেষ করেছেন। সার্বিকভাবে রুপো ও ব্রোঞ্জ মিলিয়ে মোট ৬টি পদক জিতে ভারত পদক-তালিকায় ৭১ নম্বরে শেষ করলো ২০২৪ সালের বহু আকাঙ্ক্ষিত প্যারিস অলিম্পিক। 

আরো পড়ুন-  দ্বিশতবর্ষে মাইকেল মধুসূদন দত্ত, বাংলা প্রবন্ধ রচনা, Best Unique 10 Points, PDF

ভারতের প্রতিবেশী দেশ ও অলিম্পিক ২০২৪

চিন ব্যতিরেকে ভারতের যেসব প্রতিবেশী দেশ অলিম্পিকে অংশ নিয়েছে তাদের প্রতিযোগী সংখ্যা এইরকম—আফগানিস্তান-৬, বাংলাদেশ-৫, ভুটান-৩, মালদ্বীপ-৫, মায়ানমার-২, নেপাল-৭, পাকিস্তান-৭ ও শ্রীলঙ্কা-৩। দেশগুলিরর মধ্যে পাকিস্তান সফলতম। জ্যাভেলিন থ্রো-তে ভারতের নীরজ চোপড়াকে হারিয়ে আর্শাদ নাদিম সোনার পদক জয়লাভ করেছেন। শুধু তাই নয় তিনি অলিম্পিক রেকর্ডও করেছেন। অন্যান্য দেশগুলিও তাদের সর্বোচ্চ মেধা ও পরিশ্রম দিয়ে অলিম্পিক খেলা শেষ করেছেন। আগামী দিনে দক্ষিণ এশিয়ার এইসব দেশগুলি নিশ্চিত ভালো ফল করবে এই আশা করাই যায়।

আগামী দিনের প্রত্যাশা

১৮৯৬ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত অলিম্পিক এখনও চলছে। মাঝে দুটি বিশ্বযুদ্ধ ছাড়া নিয়মের বিরতি হয়নি। ২০২০ সালে ভারত থেকে ৭টি পদক আনা সম্ভব হয়েছিল। ২০২৪ সালে তার সংখ্যা কমলেও আমরা নারীদের অবস্থান খুব সহজেই বুঝতে পারছি। আগামীর কাছে আমাদের প্রত্যাশা বিভিন্ন খেলার নারী ও পুরুষ উভয়েই আরও অনেক পদক জিতে ভারতকে বিশ্বের দরবারে সম্মানিত করবে।

কথাসাঙ্গ

অলিম্পিক একটি বিশ্বমানের খেলা। এই খেলায় অংশগ্রহণ করতে হলে যে ট্রেনিং বা পরিকাঠামো দরকার, তা যোগান দিতে হবে। ভারতবর্ষের ছেলেমেয়েদের আরও অনেক বেশি করে খেলার জন্য উৎসাহিত করতে হবে। শুধু ভারত নয়, এশিয়া নয়, সমস্ত পৃথিবীর মানুষ যেন একই মানসিকতা নিয়ে প্রতি চার বছর দীর্ঘ প্রতীক্ষায় দিন যাপন করেন সেই দিকে আমাদের দৃষ্টি দিতে হবে। গ্রিসেই সেই প্রাচীন ঐতিহ্যের মশাল যেভাবে এগিয়ে চলেছে, তা অক্ষুন্ন রেখে আমরাও যেন ভবিষ্যতের হাতে সেই তেজ, বিক্রম এবং এগিয়ে চলার দৃঢ়তা তুলে দিতে পারি। তবেই ইতিহাস বারবার কথা বলে উঠবে বীজের ভেতর থেকেও।

প্যারিস অলিম্পিক ২০২৪ প্রবন্ধ সম্পর্কিত বাংলা রচনাটি তথ্যবহুল হলেও নজর দেওয়া হয়েছে যাতে তা রিপোর্টাজধর্মী না হয়ে যায়। তা সত্ত্বেও তোমরা রচনাটিকে আরো সমৃদ্ধ করতে পারো নিজেদের সৃজনশীল লেখনী দিয়ে। 


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!